কাব্যসাহিত্যের রূপরীতি – নানা প্রশ্নোত্তর
সাহিত্যের রূপরীতির আলোচনায় একটি বিশেষ দিক হল কাব্যসাহিত্যের রূপরীতি । এই পোস্টে আপনারা পাবেন কাব্য সাহিত্যের রূপরীতির উপর নানা প্রশ্নোত্তর। প্রশ্নোত্তরগুলি মূলত নেওয়া হয়েছে প্রগ্রেসিভ পাব্লিশার্স প্রকাশিত ‘এসএলএসটি বাংলা কম্পিটিটর‘ গ্রন্থ থেকে। এরকম আরো অনেক প্রশ্ন পাবেন আমাদের ওয়েবসাইটের সংশ্লিষ্ট পেজে।
১. যেকোন সাহিত্যে সাহিত্যের যে প্রকার রূপ সর্বপ্রথম দেখা দিয়েছে তা হল –
কবিতা
২. কবিতাকে ‘Metrical Composition’ বলেছেন –
স্যামুয়েল জনসন
৩. কবিতার প্রকৃতিগত বিভাগ হল –
দুটি
৪. কবিতা সম্পর্কে কে বলেছেন একপ্রকার ‘স্বর্গীয় উন্মাদনা’ ?
প্লেটো
৫. কবিতা হল ‘Rhythmic creation of beauty’ – কথাটি কার ?
এডগার এলান পো
৬. ‘Poetry is the spontaneous overflow of powerful feelings’ কবিতা সম্পর্কে এই বক্তব্য কার –
ওয়ার্ডসওয়ারথ
৭. ‘Truth is beauty, beauty truth’ – কার কথা ?
কীটস
৮. ‘পদ্যকাব্যে ভাষায় ও প্রকাশরীতিতে যে একটি সসজ্জ ও সলজ্জ অবগুণ্ঠনপ্রথা আছে তাও দূর করলে তবেই গদ্যের স্বাধীন ক্ষেত্রে তার সঞ্চরণ স্বাভাবিক হতে পারে’ – কথাগুলি রবীন্দ্রনাথ তাঁর যে কাব্যের ভূমিকায় লিখেছেন –
পুনশ্চ
৯. ‘Lyric’ শব্দটির উৎসে আছে লায়ার নামক এক –
বাদ্যযন্ত্র
১০. ‘Lyric’ বা গীতিকবিতাকে ‘একলা কবির কথা’ বলেছেন –
রবীন্দ্রনাথ
১১. গ্রীক কাব্য সাহিত্যে লিরিকের উদ্ভাবনা করেন –
বাতুল্লা ও হোরেস
১২. বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যে শাখায় গীতিকবিতার আস্বাদ মেলে –
বৈষ্ণব পদাবলী
১৩. সাহিত্যের রূপরীতির বিচারে রবীন্দ্রনাথের ‘বর্ষার দিনে’ কবিতাটি কোন শ্রেণীর কবিতা ?
প্রেমমূলক কবিতা
১৪. কোনটি একটি প্রেমমূলক কবিতার উদাহরণ ?
লাজ ভাঙান – দেবেন্দ্রনাথ সেন আমি তোরে ভালবাসি – গোবিন্দ দাস বনলতা সেন – জীবনানন্দ দাশ
১৫. ইংরেজিতে ‘Hymn’ বলতে বোঝায় –
প্রার্থনা সংগীত
১৭. ‘ওড’ নামক কবিতার যে শ্রেণী তার প্রাচীন পরিচয় পাওয়া যায় –
গ্রীসে
১৮. প্রাচীন ওডে স্তবক সংখ্যা ছিল –
তিনটি
১৯. প্রাচীন ওডের প্রথম স্তবকের নাম ছিল –
স্ট্রোফি
২০. অ্যান্টিস্ট্রোফি হল প্রাচীন ওডের যে স্তবকের নাম –
দ্বিতীয়
২১. প্রাচীন ওডের তৃতীয় স্তবকের নাম ছিল –
ইপোড
২২. প্রাচীন ওডে মঞ্চের বাম দিক ঘুরে গাওয়া হত –
স্ট্রোফি
২৩. প্রাচীন ওডে মঞ্চের ডান দিক ঘুরে গাওয়া হত –
অ্যান্টিস্ট্রোফি
২৪. প্রাচীন ওডে যখন সবাই এক জায়গায় দাঁড়িয়ে যে স্তবক গাইতেন তা হল –
ইপোড
২৫. ‘টু সিনেসাস’ ওডটি কার লেখা ?
হোরেস
২৭. ওড রচয়িতা হোরেস ছিলেন –
রোমান কবি
২৮. ওড রচয়িতা পিণ্ডার ছিলেন –
গ্রীক কবি
২৯. ‘ওড টু ইভনিং’ কার লেখা ?
কলিন্সের
৩০. ‘ওয়েষ্ট উইণ্ড’ কার লেখা একটি ওড ?
শেলির
কাব্যসাহিত্যের রূপরীতি আরও দেখুন
৩১. ‘টু এ নাইটিঙ্গল’ ওডটি লিখেছেন –
কীটস
৩২. বাংলায় ‘ক্যামেলিয়া’ কার লেখা একটি ওড ?
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
৩৩. ‘এলিজি’ শব্দটির উৎস যে শব্দ থেকে –
Elegia
৩৫. ‘Elegia’ শব্দটি যে ভাষার শব্দ –
গ্রীক
৩৬. এলিজি কোন ধরনের কবিতা ?
শোককবিতা
৩৭. রাখালিয়া কাব্যের উদ্ভাবক হলেন –
বেয়ন
৩৮. বেয়ন হলেন যে দেশের কবি –
গ্রীক
৩৯. রাখালিয়া কাব্যের রূপ প্রথম ধরা পড়ে যে রচনায় –
ল্যামেণ্ট ফর এডোনিস
৪০. বাংলায় লেখা শোকগীতি ‘বঙ্কিমবিদায়’ কার লেখা –
গোবিন্দ দাস
৪১. ‘মাণিক বন্দ্যোপাধ্যায়’ নামে শোকগীতির রচয়িতা –
শক্তি চট্টোপাধ্যায়
৪২. এলিজি ‘রবিহারা’র কবি হলেন –
নজরুল ইসলাম
৪৩. সনেটের উদ্ভব যে দেশে –
ইতালিতে
৪৪. ‘সনেট’ শব্দের উৎস যে শব্দ থেকে –
সনেটো
৪৫. ‘সনেটো’ শব্দের অর্থ হল –
মৃদুধ্বনি
৪৬. সনেটের পথপ্রদর্শক হলেন –
পেত্রাক
৪৭. পেত্রাক যে রীতির সনেটের উদ্ভাবক তাতে মোট পংক্তি থাকে –
চোদ্দটি
৪৮. পেত্রাকীয় সনেটের চোদ্দটি পংক্তি বিভক্ত –
দুটি ভাগে
৪৯. পেত্রাকীয় সনেটের প্রথম ভাগে থাকে আটটি পংক্তি। এই ভাগকে বলে –
Octave বা অষ্টক
৫০. পেত্রাকীয় সনেটের দ্বিতীয় ভাগে থাকে ছয়টি পংক্তি। এই ভাগকে বলে –
Sestet বা ষটক