
কথাসাহিত্যঃ উপন্যাসের নানা রূপ
কথাসাহিত্যঃ এই আলোচনা ক্ষেত্রে উপন্যাস একটি অন্যতম অধ্যায়। উপন্যাস জীবনের এক সুসংবদ্ধ শিল্পিত প্রকাশ, বলা যায় এক ধরনের মায়াদর্পন যাতে সমাজ মধ্যগত মানুষের জীবন বাস্তবতার সঙ্গে বর্ণিত হয়। সভ্যতার ক্রম অগ্রগতির সাথে সাথে মানুষের জীবনের পরিধি ও জটিলতা ক্রমবর্ধিত হয়ে চলেছে। সেইসূত্রে উপন্যাসেও এসেছে নানাবিধ বৈচিত্র, জটিলতা ও শ্রেণী। সাহিত্যের রূপ-রীতির বিচারে উপন্যাসকে বিভিন্ন ভাগে ভাগ করে আলোচনা করা হয়। বৈচিত্রপূর্ণ বাংলা কথাসাহিত্যের কিছু উল্লেখযোগ্য উপন্যাসের শ্রেণি ঔপন্যাসিকের নাম সহ বর্ণিত হল – উপন্যাসের নানা রূপ।
কথাসাহিত্যঃ রোমান্স
‘দুর্গেশনন্দিনী’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘কপালকুণ্ডলা’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘শেষের কবিতা’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘প্রভাত ও সন্ধ্যা’– বুদ্ধদেব বসু
‘রমলা’–মনীন্দ্রলাল বসু
আত্মজীবনীমূলক
‘শ্রীকান্ত’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘জাগরী’–সতীনাথ ভাদুরী
‘মহাস্থবির জাতক’–প্রেমাঙ্কুর আতর্থী
‘পথের পাঁচালী’–বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
‘ধাত্রীদেবতা’–তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
‘অর্ধেক জীবন’–সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
‘ন হন্যতে’–মৈত্রেয়ী দেবী
‘মুখের রেখা’–সন্তোষকুমার ঘোষ
‘তৃণখণ্ড’–বনফুল
‘আবহমানকাল’–অসীম রায়
‘অলৌকিক জলযান’–অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়
‘ঋভু’–বুদ্ধদেব গুহ
আঞ্চলিক উপন্যাস
‘হাঁসুলী বাঁকের উপকথা’–তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
‘ধাত্রীদেবতা’–তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
‘কয়লাকুঠির দেশ’–শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়
‘পদ্মানদীর মাঝি’–মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
‘তিতাস একটি নদীর নাম’–অদ্বৈত মল্লবর্মন
‘গঙ্গা’–সমরেশ বসু
‘পূর্বপার্বতী’–প্রফুল্ল রায়
‘ষোল আনা’–শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়
‘গণদেবতা’–তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
‘সহরতলী’–মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
‘শতকিয়া’–সুবোধ ঘোষ
ঐতিহাসিক উপন্যাস
‘রাজসিংহ’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘বঙ্গবিজেতা’–রমেশচন্দ্র দত্ত
‘মাধবীকঙ্কন’–রমেশচন্দ্র দত্ত
‘মহারাষ্ট্র জীবনপ্রভাত’–রমেশচন্দ্র দত্ত
‘রাজপুত জীবনসন্ধ্যা’–রমেশচন্দ্র দত্ত
‘দীপনির্বাণ’–স্বর্ণকুমারী দেবী
‘মিবাররাজ’–স্বর্ণকুমারী দেবী
‘বিদ্রোহ’–স্বর্ণকুমারী দেবী
‘ফুলের মালা’–স্বর্ণকুমারী দেবী
‘বঙ্গাধিপ পরাজয়’–প্রতাপচন্দ্র ঘোষ
‘জাল প্রতাপচাঁদ’–সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘মহারাজ নন্দকুমার’–চণ্ডীচরণ সেন
‘দেওয়ান গঙ্গাগোবিন্দ সিংহ’–চণ্ডীচরণ সেন
‘অযোধ্যার বেগম’–চণ্ডীচরণ সেন
‘ঝানসীর রাণী’–চণ্ডীচরণ সেন
‘কাঞ্চনমালা’–হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
‘বেনের মেয়ে’–হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
‘শশাঙ্ক ও ধর্মপাল’–রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
‘ঐতিহাসিক উপন্যাস’ (অঙ্গুরীয় বিনিময় + স্বপ্নলব্ধ ভারতবর্ষের ইতিহাস) –ভূদেব মুখোপাধ্যায়
‘বউ ঠাকুরাণীর হাট’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘রাজর্ষি’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘কালের মন্দিরা’ –শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
‘গৌড়মল্লার’–শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
‘তুমি সন্ধ্যার মেঘ’–শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
‘কুমার সম্ভবের কবি’–শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
‘তুঙ্গভদ্রার তীরে’–শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
আরও আছে
‘স্থাবর’–বনফুল
‘নিরঞ্জনা’–বনফুল
‘গল্পবাজ’–বনফুল
‘গোপালদেবের স্বপ্ন’–বনফুল
‘কষ্টিপাথর’–বনফুল
‘সন্ধিপূজা’–বনফুল
‘প্রথম গরল’–বনফুল
‘কেরী সাহেবের মুন্সী’–প্রমথনাথ বিশী
‘লালকেল্লা’–প্রমথনাথ বিশী
‘বিপুল সুদূর তুমি যে’–প্রমথনাথ বিশী
‘পূর্ণাবতার’–প্রমথনাথ বিশী
‘ঝাঁসীর রাণী’–মহাশ্বেতা দেবী
‘আঁধার মানিক’–মহাশ্বেতা দেবী
‘কবি বন্দ্যঘটী গাঞির জীবন ও মৃত্যু’–মহাশ্বেতা দেবী
‘পদসঞ্চার’–নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
‘অমাবস্যার গান’–নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
‘বহ্নিকন্যা’–গজেন্দ্রকুমার মিত্র
‘গন্নাবেগম’–তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
‘লালবাঈ’–রামপদ চৌধুরী
‘সেই সময়’–সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
‘প্রথম আলো’–সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
‘পূর্ব-পশ্চিম’–সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
‘চন্দনডাঙ্গার হাট’–স্বরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
‘নয়নতারা’–অমিয়ভূষণ মজুমদার
‘রাজনগর’–অমিয়ভূষণ মজুমদার
সামাজিক
সামাজিক নকসা
‘কলিকাতা কমলালয়’(১৮২৩)–ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়
‘নববাবু বিলাস’(১৮২৫)–ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়
‘নববিবি বিলাস’(১৮৩১)–ভবানীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়
‘হুতোম প্যাঁচার নকসা’(১৮৬২)–কালীপ্রসন্ন সিংহ
‘আপনার মুখ আপনি দেখ’–ভোলানাথ মুখোপাধ্যায়
‘আলালের ঘরে দুলাল’(১৮৫৮)–প্যারীচাঁদ মিত্র
সামাজিক উপন্যাস সমূহ
‘বিষবৃক্ষ’(১৮৭৩)–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘রজনী’(১৮৭৭)–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘কৃষ্ণকান্তের উইল’(১৮৭৮)–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘ইন্দিরা’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘রাধারাণী’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘সংসার’(১৮৮৬)–রমেশচন্দ্র দত্ত
‘সমাজ’(১৮৯৪)–রমেশচন্দ্র দত্ত
‘ছিন্নমুকুল’–স্বর্ণকুমারী দেবী
‘কাহাকে’–স্বর্ণকুমারী দেবী
‘মালতী’–স্বর্ণকুমারী দেবী
‘হুগলীর ইমামবাড়ি’–স্বর্ণকুমারী দেবী
‘স্নেহলতা’–স্বর্ণকুমারী দেবী
‘স্বর্ণলতা’–তারকনাথ গঙ্গোপাধ্যায়
‘মেজ বৌ’–শিবনাথ শাস্ত্রী
‘যুগান্তর’–শিবনাথ শাস্ত্রী
‘চোখের বালি’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘নৌকাডুবি’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘গোরা’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘যোগাযোগ’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘চার অধ্যায়’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘বড়দিদি’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘বিরাজবৌ’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
আরও আছে
‘পল্লীসমাজ’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘চন্দ্রনাথ’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘দেবদাস’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘দত্তা’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘বামুনের মেয়ে’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘দেনাপাওনা’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘নববিধান’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘বিপ্রদাস’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘সহরতলী’–মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
‘বৈতরণীর তীরে’–বনফুল
‘নির্মোক’–বনফুল
‘জঙ্গম’–বনফুল
‘ভূবনসোম’–বনফুল
‘কিছুক্ষণ’–বনফুল
‘উদয়অস্ত’–বনফুল
‘অগ্নীশ্বর’–বনফুল
‘হাটেবাজারে’–বনফুল
‘তীর্থের কাক’–বনফুল
‘রৌরব’–বনফুল
‘হরিশচন্দ্র’–বনফুল
‘জলতরঙ্গ’–বনফুল
‘জোড়াদীঘির চৌধুরী পরিবার’–প্রমথনাথ বিশী
(প্রমথনাথের নদীবিধৌত প্রকৃতি কেন্দ্রিক উপন্যাস ১.’পদ্মা’ ২.’কোপবতী’[কোপাই] ৩.নীলমণির স্বর্গ[সুবর্ণরেখা])
‘শশীবাবুর সংসার’–আশাপূর্ণা দেবী
‘যোগবিযোয়’–আশাপূর্ণা দেবী
‘শাখা-প্রশাখা’–সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়
‘আকাশ প্রদীপ’–রামপদ চৌধুরী
‘আমাকে দেখুন’–প্রফুল্ল রায়
রাজনৈতিক উপন্যাস
‘আনন্দমঠ’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টপাধ্যায়
‘ঘরে বাইরে’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘চারঅধ্যায়’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘পথের দাবী’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘একদা’–গোপাল হালদার
‘জাগরী’–সতীনাথ ভাদুরী
‘ঢোঁরাই চরিত মানস’–সতীনাথ ভাদুরী
‘সংকট’–সতীনাথ ভাদুরী
‘বি.টি.রোডের ধারে’–সমরেশ বসু
‘উত্তরঙ্গ’–সমরেশ বসু
‘শ্রীমতী কাফে’–সমরেশ বসু
‘হাজার চুরাশীর মা’(নকশাল আন্দোলন)–মহাশ্বেতা দেবী
‘গান্ধারী পর্ব’(নকশাল আন্দোলন)–মহাশ্বেতা দেবী
‘উনিশশো বিয়াল্লিশ’–মনোজ বসু
‘মন্দ্রমুখর’–নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
‘তিলাঞ্জলি’–সুবোধচন্দ্র ঘোষ
‘ভুলি নাই’–মনোজ বসু
‘বাঁশের কেল্লা’–মনোজ বসু
‘সপ্তর্ষি’–বনফুল
‘অগ্নি’–বনফুল
‘স্বপ্নসম্ভব’–বনফুল
‘মানদণ্ড’–বনফুল
‘ত্রিবর্ণ’–বনফুল
‘তুমি’–বনফুল
‘প্রচ্ছন্ন মহিমা’–বনফুল
‘লালমাটি’–নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
‘মন্দ্রমুখর’–নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
‘স্বর্ণসীতা’–নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়
‘পাকা ধানের গান’(তে-ভাগা আন্দোলন)–সাবিত্রী রায়
‘ধুলোমাটি’–ননী ভৌমিক
‘যদুবংশ’–বিমল কর
‘সহযোদ্ধা’(নকশাল আন্দোলন)–দিব্যেন্দু পালিত
কাব্যধর্মী উপন্যাস
‘কপালকুন্ডলা’ (কেউ কেউ মনে করেন)–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘শেষের কবিতা’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘যেদিন ফুটল কমল’–বুদ্ধদেব বসু
‘একদা তুমি প্রিয়ে’–বুদ্ধদেব বসু
‘বাসরঘর’–বুদ্ধদেব বসু
‘তিথিডোর’–বুদ্ধদেব বসু
‘কবি’–তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
‘রূপসী রাত্রি’–অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
‘প্রথম প্রেম’–অচিন্ত্যকুমার সেনগুপ্ত
‘লক্ষ্মীর আগমন’–বনফুল
‘যারা বৃষ্টিতে ভিজেছিল’–জয় গোস্বামী
‘দিবারাত্রির কাব্য’–মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
‘অন্যরূপ রূপান্তর’–নচিকেতা ভরদ্বাজ
‘স্বকাল পুরুষ’–আনন্দ বাগচী
‘তৃণখণ্ড’–বনফুল
কারা উপন্যাস
‘জাগরী’–সতীনাথ ভাদুরী
‘পাষাণপুরী’–তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
‘বি কেলাস’–অতীন্দ্রনাথ বসু
‘লৌহকপাট– চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (জরাসন্ধ)
‘তামসী’–চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (জরাসন্ধ)
‘ন্যায়দণ্ড’–চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (জরাসন্ধ)
‘মল্লিকা’–চারুচন্দ্র চক্রবর্তী (জরাসন্ধ)
গোয়েন্দা উপন্যাস
‘পথের কাঁটা’–শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
‘অর্থমনর্থম’–শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
‘রক্তমুখী নীলা’–শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
‘দুর্গরহস্য’–শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
‘চিড়িয়াখানা’–শরদিন্দু বন্দ্যোপাধ্যায়
ফেলুদা সিরিজ:–
‘গ্যাংটকে গণ্ডগোল’– সত্যজিৎ রায়
‘কৈলাসে কেলেঙ্কারি’–সত্যজিৎ রায়
‘রয়েল বেঙ্গল রহস্য’–সত্যজিৎ রায়
‘জয় বাবা ফেলুনাথ’–সত্যজিৎ রায়
‘যত কাণ্ড কাঠমাণ্ডুতে’–সত্যজিৎ রায়
‘বোম্বাইয়ের বোম্বেটে’–সত্যজিৎ রায়
‘ভূ-স্বর্গ ভয়ঙ্কর’–সত্যজিৎ রায়
গথিক উপন্যাস
‘লালকেল্লা’–প্রমথনাথ বিশী
‘কাল তুমি আলেয়া’–আশুতোষ মুখোপাধ্যায়
মনস্তাত্ত্বিক উপন্যাস
‘বিষবৃক্ষ’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘রজনী’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘কৃষ্ণকান্তের উইল’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘চোখের বালি’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘গৃহদাহ’–শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘চতুরঙ্গ’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘রাত্রি’–বনফুল
‘সে ও আমি’–বনফুল
‘পক্ষী মিথুন’–বনফুল
‘কৃষ্ণপক্ষ’–বনফুল
চেতনাপ্রবাহধর্মী উপন্যাস
‘অন্তঃশীলা’- ‘আবর্ত’ – ‘মোহনা’(ত্রয়ী উপন্যাস)–ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়
‘লালমেঘ’–বুদ্ধদেব বসু
‘একদা’–গোপাল হালদার
‘জাগরী’–সতীনাথ ভাদুরী
‘নক্ষত্রের রাত’–মতি নন্দি
পত্রোপন্যাস
‘পোনুর চিঠি’–বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়
১.‘ক্রৌঞ্চমিথুন’–শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায়
২. ‘সন্ধ্যাদীপের শিখা’–তরুণকুমার ভাদুরী
৩. ‘বিষবৃক্ষ’–বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
১,২,ও ৩ অংশত পত্র উপন্যাস বলে গণ্য।
‘বাঁধনহারা’–কাজী নজরুল ইসলাম
‘কষ্টিপাথর’–বনফুল
‘প্রিয়বরেষু’–নিমাই ভট্টাচার্য
‘মেম সাহেব’–নিমাই ভট্টাচার্য
‘শেষ নমস্কারঃ শ্রী চরণেষু মা-কে’–সন্তোষ কুমার ঘোষ
‘মহুয়ার চিঠি’–বুদ্ধদেব গুহ
‘মহুল সুধার চিঠি’–বুদ্ধদেব গুহ
‘নোটন নোটন পায়রা গুলি’–কেতকীকুশারী ডাইসন
‘প্রিয়তমাসু’–প্রেমেন্দ্র মিত্র
‘উশ্রী নদীর চিঠি’–বিভূতিভূষণ মুখোপাধ্যায়
পিকারেস্ক নভেল
‘নিশিকুটুম্ব’–মনোজ বসু
‘জাল প্রতাপচাঁদ’–সঞ্জীবচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
‘সংসার সীমান্তে’–প্রেমেন্দ্র মিত্র
রূপক উপন্যাস
‘হৃদয়’–রমাপদ চৌধুরী
‘দিবা-রাত্রির কাব্য’–মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
‘যদুবংশ’–বিমল কর
‘বাবুঘাটের কুমারী মাছ’–লোকনাথ ভট্টাচার্য
মহাকাব্যিক উপন্যাস
‘গোরা’–রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
‘কালিন্দী’–তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
‘সত্যাসত্য’–অন্নদাশঙ্কর রায়
‘কড়ি দিয়ে কিনলাম’–বিমল মিত্র
‘আসামী হাজির’–বিমল মিত্র
‘সেই সময়’–সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
‘তিতাস একটি নদীর নাম’–অদ্বৈত মল্লবর্মন
‘ইছামতী’–বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
‘বিষাদ সিন্ধু’– মীর মোশারফ হোসেন
‘পথের পাঁচালী’ ও ‘অপরাজিত’– বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
‘আবহমানকাল’–অসীম রায়
পারিবারিক উপন্যাস
‘মিত্তির বাড়ী’–আশাপূর্ণা দেবী
‘অগ্নি পরীক্ষা’–আশাপূর্ণা দেবী
‘কল্যানী’–আশাপূর্ণা দেবী
‘শশীবাবুর সংসার’–আশাপূর্ণা দেবী
‘যোগবিয়োগ’–আশাপূর্ণা দেবী
‘মনের ময়ূর’–প্রতিভা বসু
‘মধ্যরাতের তারা’–প্রতিভা বসু
‘মেঘের পর মেঘ’–প্রতিভা বসু
‘বনে যদি ফুটলো কুসুম’–প্রতিভা বসু
ত্রয়ী উপন্যাস
‘অন্তঃশীলা’- ‘আবর্ত’, ‘মোহনা’– ধুর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়
‘ময়ূরাক্ষী’, ‘গৃহ কপোতি’ ও ‘সোমলতা’–সরোজকুমার রায়চৌধুরী
‘গণদেবতা’, ‘ধাত্রীদেবতা’ , ‘পঞ্চগ্রাম’– তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়
‘উত্তরাধিকার’, ‘কালবেলা’, ‘কালপুরুষ’–সমরেশ মজুমদার
‘প্রথম প্রতিশ্রুতি’, ‘সুবর্ণলতা’, ‘বকুলকথা’– আশাপূর্ণা দেবী
‘সেই সময়’ , ‘প্রথম আলো’, ‘পূর্ব-পশ্চিম’– সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
‘পথের পাঁচালী’, ‘অপরাজিত’ (১ম খন্ড, ২য় খন্ড)– বিভূতিভূষন বন্দ্যোপাধ্যায়
‘পঞ্চাশের পথ’, ‘তেরশ পঞ্চাশ’, ‘উন পঞ্চাশী’–(মন্বন্তর ট্রিলজি)–গোপাল হালদার
তথ্যসূত্র —
১. “সাহিত্যের রূপ-রীতি ও অন্যান্য প্রসঙ্গ”
— কুন্তল চট্টোপাধ্যায়।
২. “সাহিত্যের রূপরীতি কোষ”
— ড. অশোককুমার মিশ্র।
৩ “বঙ্গসাহিত্যে উপন্যাসের ধারা”
— শ্রী শ্রীকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়।
৪. “আধুনিক বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস”
— তপন কুমার চট্টোপাধ্যায়।
৫. “বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস” (২য় ও ৩য় খণ্ড)
— ড. দেবেশ কুমার আচার্য্য।